যেকোন রমণী বা নারীকে বশ করার ১০০% কার্যকারী উপায়
যেকোন রমণী বা নারীকে বশ করার ১০০% কার্যকারী উপায়ঃ
বিবরণঃ আমাদের আজকের বিষয়টি অনেকটাই কঠিন বলে অনেকেই হয়তো মনে করতে পারে। আসলে অনেক বড় কিছু পেতে হলে একটু কষ্ট করাটা কি উচিত নয়। তাই যদি কারোর সাধ্য হয় তবে এই প্রক্রিয়াটি অবলম্বন করতে পারেন। আর যদি এই প্রয়োগটি সবার পক্ষ্যে অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায় তাহলে আমাদের আরোও অনেক তদবীর রয়েছে সেগুলো দেখতে পারেন।
হাড় পড়া মন্ত্রঃ
আমার সোনার পাখী উড়ে কোথা যাস।
তোরে না পাইলে মোর মেটে নাকো আশা।
উড়িলে
মরিবে তুমি,
লুটিয়ে
পড়িবে ভূমি।
কোন বনে যাবি চলি,
ধরিয়া
আনিব বলি।
দোহাই
দিব কার?
আয় শীগগীর চলে আয়।
নইলে মারব তোরে বায়।।
যে পুস্করিণীতে পানকৌড়ী পক্ষী থাকে তাহা প্রথমে লক্ষ করিয়া রাখিবে। যে দিবস অমাবষ্যা তিথি পড়িবে উক্ত দিবসে সেই পুস্করিণীতে গমন করিয়া পানকৌড়ি পক্ষীর দিকে এক দৃষ্টে তাকাইয়া থাকিবে। যখন ঐ পক্ষী মৎস্য ধরিবার জন্য জলে ডুবিবে সেইক্ষণে অতি তৎপরতার সহিত ছুরি দিয়া আপনার কাপড়েরর একাংশ একটানে কাটিয়া ফেলিবে এবং মনে মনে উক্ত মন্ত্র পাঠ করিবে। এইরুপ কার্য করিলেই দেখিতে পাইবে পক্ষীটি মৃতাবস্থায় জলে ভাসিয়া উঠিয়াছে। তখন সাতার কাটিয়া উহাকে লইয়া আসিবে এবং উহাতু পেট কাটিয়া পেটের ভিতর হইতে একখানি হাড় সংগ্রহ করিয়া লইবে। তৎপরে যে নারীকে বশীভূত করিতে হইবে তাহার নাম করিয়া উক্ত হাড় সাতবার অভিমন্ত্রিত করিয়া উহাকে স্পর্শ করাবে। এইরুপ কার্য সমাধা করিলে সেই নারী নিশ্চয়ই বশীভূতা হইয়া তোমাকে প্রেমদান করিয়া তোমার প্রেমালন নির্বাপিত করিবে। ইহার দ্বারা নিতান্ত অবাধ্য স্ত্রীকেও বিনা ক্লেশে আয়ত্তাধীন করিতে পারা যায়।