নারীদের সমকামিতা বা হস্তমৈথন
পুরুষদের ন্যায় নারীদের মাঝেও সমকামিতা নামক বদঅভ্যাস পরিলক্ষিত হয়। যুবতী নারীরা যৌন উত্তেজক আলোচনা শোনার দ্বারা বা যৌন উত্তেজক ছবি দেখার দ্বারা ও কাজের প্রতি আগ্রহ হয়ে থাকে। তদ্রূপ ভাবে এ জাতীয় বাজে কার্যাবলী টিভি’র বিভিন্ন চ্যানেলে প্রচার করা হয়ে থাকে। ফলে যুবতী নারী বা বিধবা নারীরা সেসব চিত্র দেখার কারণে নিজেদের মাঝেও ঐ কাজের প্রতি আকৃষ্ট হয়।
যেসব নারীদের স্বামী কাছে থাকে না বা বিদেশ কিংবা যেসব নারীদের স্বীয় স্বামী দ্বারা তৃপ্ত হয় না, তাদের মধ্যে অনেকেই ঐ হীন কাজে লিপ্ত হয়ে যায়। পূর্বকার যুগের নারীদের মাঝে এ বদ অভ্যাস ছিল, যখন কোনো নারী নিজের যৌন চাহিদা পূরণের কোনো স্থান না পেতো, তখন তাদের মতো আরো অনেক নারীরা পরস্পরে সমকামিতায় লিপ্ত হতো। সে সময়কার সমকামিতার ধরণ ছিলো- তারা নিজেদের গোপ্তস্থানে পরিমাপ অনুযায়ী চামড়া বা রেশমের কাপড় দ্বারা পুরুষাঙ্গের ন্যায় লিঙ্গ বানাতো। সে লিঙ্গে তুলা বা নরম জাতীয় কোনো কিছু ভরে দিয়ে খুব আকারে তা মোটা ও লম্বা বানাত। এরপর সেটাকে অপর নারীর কোমরে বেঁধে দিয়ে পুরুষের ন্যায় সহবাস বা সমকামিতা করতো। বর্তমানেও এ ধরণের বিভিন্ন উপায় উপকরণ পাওয়া যায়।
এ জাতীয় বাজে অভ্যাসে অভ্যস্ত নারীরাও পুরুষদের ন্যায় সমকামিতার বিভিন্ন বালা-মছিবতে আক্রান্ত হয়। তারা কোনো পুরুষের সাথে সহবাস করে তৃপ্তি পায় না। পুরুষের সাথে সহবাসে তারা কোনো প্রকার আনন্দ পায় না। এসব নারীরা সন্তান ধারণের যোগ্যতা হারিয়ে ফেলে। এ বদঅভ্যাসে আক্রান্ত নারীদের চিকিৎসা খুবই দুস্কর।